Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow

এই ধরণের ২ টাকার কয়েন বিক্রি হচ্ছে বহুগুণ দামে, প্রমাণ সফ বিক্রি করতে পারেন এই উপায়ে

Debaprasad Mukherjee

Debaprasad Mukherjee

কথায় আছে যে পুরানো চাল নাকি ভাতে বাড়ে। একথা কিন্তু সত্যিই। কারণ পুরানো জিনিসের চাহিদা বা মূল্য আচমকা বদলে যেতে পারে। সেই কারণেই আগের দিনের রাজাদের আমলের বিভিন্ন জিনিসপত্র মাঝেমধ্যে…

কথায় আছে যে পুরানো চাল নাকি ভাতে বাড়ে। একথা কিন্তু সত্যিই। কারণ পুরানো জিনিসের চাহিদা বা মূল্য আচমকা বদলে যেতে পারে। সেই কারণেই আগের দিনের রাজাদের আমলের বিভিন্ন জিনিসপত্র মাঝেমধ্যে নিলামে বিক্রি হয় কোটি কোটি টাকায়। তাই কারো কাছে এই ধরণের জিনিসপত্র থাকলে তিনি যে মুহূর্তে বড়লোক হয়ে যেতে পারেন, সেই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। আবার অনেক ক্ষেত্রে পুরানো জিনিসকে সরকার বিভিন্ন মিউজিয়ামে স্থান দেয়। সেক্ষেত্রে তার আসল মালিককে কিছু আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়।

সব খবর মোবাইলে পেতে 👉🏻

Join Now

অর্থাৎ, কম শব্দে বললে যেকোনো পুরানো জিনিস একদিনে বদলে দিতে পারে আপনার ভাগ্যের রেখা। আর এমমতা হয় কিন্তু পুরানো কয়েনের ক্ষেত্রেও। অনেকদিনের পুরানো অচল কয়েন থেকে কিন্তু কোটি কোটি টাকা পাওয়া যেতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে কিছু শর্ত অবশ্যই থাকে। সেই কয়েনের ঐতিহাসিক গুরুত্ব থেকে শুরু করে কয়েনটি যে পদার্থ দিয়ে তৈরি তার গুরুত্ব এবং সর্বোপরি কয়েনটির অ্যান্টিক ভ্যালু বিচার করেই একটি পুরানো কয়েনকে কোটি টাকার আমানত ঘোষণা করা হয়। আর তার নিলাম ঘটিয়ে সেটিকে আরো বহুগুন বেশি দামে বিক্রিও করা যায়।

এই ধরণের ২ টাকার কয়েন বিক্রি হচ্ছে বহুগুণ দামে, প্রমাণ সফ বিক্রি করতে পারেন এই উপায়ে

১৯৯২ সালে তৈরি ২ টাকার কয়েন বিক্রি করে বহুগুণ টাকা পাবেন

যে বিশেষ ধরনের কয়েন বিক্রি করলে দারুন লাভ হবে, সেই কয়েনগুলি ১৯৯২ থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে তৈরি হতে হবে। এই কয়েনগুলি মূলত তমা ও নিকেল ধাতু দিয়ে তৈরি, যার প্রত্যেকটির ওজন ৬ গ্রাম। ২৬ মিলিমিটারের এই কয়েনগুলি হেকটানগুলার পদ্ধতিতে তৈরি হয়েছিল, যেগুলির সামনের দিকে রয়েছে ভারতের মানচিত্র এবং পেছনের দিকে অশোক স্তম্ভের সঙ্গে দুই সংখ্যাটি লেখা রয়েছে। এর নিচে কয়েন তৈরির রাল দেখা যাবে। এই ধরণের বিশেষ কয়েন আপনার কাছে থাকলে তা থেকে বহুগুণ টাকা পেয়ে যাবেন আপনি। আসলে এই কয়েনগুলি বিভিন্ন মিন্ট থেকে তৈরি হয়েছিল, যার ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। তাই এই ধরনের ২ টাকার কয়েনের গুরুত্ব অনেক বেশি।

এই ধরণের ২ টাকার কয়েন বিক্রি হচ্ছে বহুগুণ দামে, প্রমাণ সফ বিক্রি করতে পারেন এই উপায়ে

কিভাবে এই ধরণের ২ টাকার কয়েন বিক্রি করতে পারবেন?

অপনার কাছে এমন ধরনের ২ টাকার কয়েন থাকলে আপনি ভাগ্যবান হতে পারেন। কিন্তু এখন নিশ্চয়ই ভাবছেন যে এই কয়েন থেকে কিভাবে আপনার ভাগ্য চমকাবে। তাহলে আপনাদের জানিয়ে রাখি যে, এই ধরণের যতগুলি কয়েন আপনার কাছে থাকবে, সেগুলিকে সঠিকভাবে যাচেই করে নিয়ে কলকাতা কয়েন ফেস্টিভ্যালে যেতে হবে আপনাকে। সেখানে কয়েনের গুরুত্বের উপর প্রতিটি কয়েন থেকে আপনি ১,০০০ থেকে ২,৫০০ টাকা পর্যন্ত দাম পেতে পারবেন।

Debaprasad Mukherjee

দেবপ্রসাদ বিগত কয়েক বছর যাবৎ সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত। ডিজিটাল মিডিয়ার হাত ধরেই সাংবাদিকতায় ...